Blog Archive

Wednesday, October 27, 2021

ওকি একবার আসিয়া সোনার চান্দ মোর যাও দেখিয়া রে

ওকি একবার আসিয়া সোনার চান্দ মোর যাও দেখিয়া রে ও দিয়া ও দিয়া যান রে বন্ধু ডারা না হোন পার ওরে থাউক মন তোর দিবার থুবার দেখায় পাওয়া ভার রে.. কোড়া কান্দে কুড়ি কান্দে কান্দে বালি হাঁস ওরে ডাহুকি কান্দনে ও মুই ছাড়নু ভাইয়ার দ্যাশ রে.. আইলত ফোটে আইল কাশিয়া দোলাত ফোটে হোলা ওরে বাপ-মায়ে বেচেয়া খাইছে সোয়ামি পাগেলা রে লোকে যেমন ময়নারে পোষে পিঞ্জিরাত ভরিয়া ওরে ওই মতন নারীর যৌবন রাকিছং বান্দিয়া রে.. -কন্ঠেঃ আব্বাস উদ্দিন

আল্লাহ, মেঘ দে, পানি দে

বেলা দ্বি-প্রহর ধু-ধু বালুচর ধূপেতে কলিজা ফাটে পিয়াসে কাতর বেলা দ্বি-প্রহর ধু-ধু বালুচর ধূপেতে কলিজা ফাটে পিয়াসে কাতর আল্লাহ, মেঘ দে আল্লাহ, মেঘ দে আল্লাহ, মেঘ দে, পানি দে ছায়া দে রে তুই আল্লাহ, মেঘ দে আল্লাহ, মেঘ দে আল্লাহ, মেঘ দে আল্লাহ, মেঘ দে, পানি দে ছায়া দে রে তুই আল্লাহ, মেঘ দে আসমান হইলো টুডা-টুডা জমিন হইলো ফাডা আসমান হইলো টুডা-টুডা জমিন হইলো ফাডা মেঘ রাজা গোমরাইয়া রইছে মেঘ দিবো তোর কেডা আল্লাহ, মেঘ দে, পানি দে ছায়া দে রে তুই আল্লাহ, মেঘ দে আল্লাহ, মেঘ দে, পানি দে ছায়া দে রে তুই আল্লাহ, মেঘ দে আল্লাহ, মেঘ দে আল্লাহ, মেঘ দে আল্লাহ, মেঘ দে, পানি দে ছায়া দে রে তুই আল্লাহ, মেঘ দে ফাইট্টা ফাইট্টা রইছে যত খালা-বিলা-নদী ফাইট্টা ফাইট্টা রইছে যত খালা-বিলা-নদী পানির লাইগা কাইন্দা ফিরে পঙ্খী জলধি আল্লাহ, মেঘ দে, পানি দে ছায়া দে রে তুই আল্লাহ, মেঘ দে আল্লাহ, মেঘ দে, পানি দে ছায়া দে রে তুই আল্লাহ, মেঘ দে হালের গরু বাইন্ধা গিরস্ত মরে কাইন্দা হালের গরু বাইন্ধা গিরস্ত মরে কাইন্দা হাওয়ার পানে ছডোফডো নারী নাঙটি করে আল্লাহ, মেঘ দে, পানি দে ছায়া দে রে তুই আল্লাহ, মেঘ দে আল্লাহ, মেঘ দে ও আল্লাহ, মেঘ দে আল্লাহ, মেঘ দে, পানি দে ছায়া দে রে তুই আল্লাহ, মেঘ দে কপোত-কপোতি কান্দে খোপেতে বসিয়া কপোত-কপোতি কান্দে খোপেতে বসিয়া শুকনা ফুলের কলি পড়ে ঝড়িয়া ঝড়িয়া আল্লাহ, মেঘ দে, পানি দে ছায়া দে রে তুই আল্লাহ, মেঘ দে আল্লাহ, মেঘ দে, পানি দে ছায়া দে রে তুই আল্লাহ, মেঘ দে আল্লাহ, মেঘ দে আল্লাহ, মেঘ দে আল্লাহ, মেঘ দে, পানি দে ছায়া দে রে তুই আল্লাহ, মেঘ দে -কন্ঠেঃ আব্বাস উদ্দিন

নদীর কূল নাই, কিনার নাই রে

নদীর কূল নাই, কিনার নাই রে আমি কোন্‌ কূল হতে কোন্‌ কূলে যাব কাহারে শুধাই রে।। ওপারে মেঘের ঘটা কনক বিজলী ছটা মাঝে নদী বহে সাঁই সাঁই রে আমি এই দেখিলাম সোনার ছবি আবার দেখি নাই রে। আমি দেখিতে দেখিতে সে রূপ আবার দেখি নাই রে।। বিষম নদীর পানি, ঢেউ করে হানাহানি, ভাঙা এ তরণী তবু বাই রে আমার অকূলের কূল দয়াল আল্লাহর যদি দেখা পাই রে।। কন্ঠেঃ আব্বাস উদ্দিন

মাঝি বাইয়া যাও রে

মাঝি বাইয়া যাও রে... অকুল দরিয়ার মাঝে আমার ভাঙ্গা নাও রে মাঝি বাইয়া যাও রে মাঝি বাইয়া যাও রে... অকুল দরিয়ার মাঝে আমার ভাঙ্গা নাও রে মাঝি বাইয়া যাও রে ভেন্না কাষ্ঠের নৌকা খানি মাঝখানে তার ছইয়া ভেন্না কাষ্ঠের নৌকা খানি মাঝখানে তার ছইয়া নাওয়ের আগায় থাইকা পাছায় গেলে আগায় থাইকা পাছায় গেলে গলুই যাবে খইয়া রে মাঝি বাইয়া যাও রে মাঝি বাইয়া যাও রে অকুল দরিয়ার মাঝে আমার ভাঙ্গা নাও রে মাঝি বাইয়া যাও রে বিদ্যা শিক্ষা না করিতে আগে করছো বিয়া.... বিদ্যা শিক্ষা না করিতে আগে করছো বিয়া ও তুই বিনা খতে গুলাম হইলি বিনা খতে গুলাম হইলি গাইটের কড়ি দিয়া রে মাঝি বাইয়া যাও রে মাঝি বাইয়া যাও রে... অকুল দরিয়ার মাঝে আমার ভাঙ্গা নাও রে মাঝি বাইয়া যাও রে বিদেশে বিপাকে যাহার ব্যাটা মারা যায়... বিদেশে বিপাকে যাহার ব্যাটা মারা যায় পাড়া পরশী না জানিলেও পাড়া পরশী না জানিলেও জানে তাহার মায় ওরে মাঝি বাইয়া যাও রে মাঝি বাইয়া যাও রে অকুল দরিয়ার মাঝে আমার ভাঙ্গা নাও রে মাঝি বাইয়া যাও রে মাঝি বাইয়া যাও রে অকুল দরিয়ার মাঝে আমার ভাঙ্গা নাও রে মাঝি বাইয়া যাও রে মাঝি বাইয়া যাও রে -পল্লীকবি জসিম উদ্দিন

নাও ছাড়িয়া দে পাল উড়াইয়া ‌দে

নাও ছাড়িয়া দে পাল উড়াইয়া ‌দে একটি জনপ্রিয় লোকসঙ্গীত বা সা‌রিগান। ‌শিল্পীঃ আব্বাস উদ্দিন আহমেদ কথা ও সুরঃ দে গিরীণ চক্রবর্তী গ্রা‌মো‌ফোন কম্পানীঃ এইচ এম ভি ‌রেকর্ড সময় কালঃ১৯৩৯ রেকর্ড নং ১৭৩৩২ ঘূর্নন সময়ঃ ৭৮ আর পি এম সারিগান বাংলাদেশের আরেকটি জনপ্রিয় গান। নৌকার মাঝিরা সারি বেঁধে বসে বৈঠার তালে তালে যে গান গেয়ে নৌকা চালায়, তাকে সারিগান বলে। নদীমাতৃক বাংলাদেশের নৌকাবাইচ উৎ সব সারিগানের ভেতর দিয়ে বেশ জমে ওঠে। আনন্দ আর উদ্দীপনা সৃষ্টিই এ গানের উদ্দেশ্য। এমনি একটি সারিগান: নাও ছাড়াইয়া দে, পাল উড়াইয়া দে ছলছলাইয়া চলুক রে নাও মাঝ-দইরা দিয়া চলুক মাঝ-দইরা দিয়া (হে) নাও ছাড়াইয়া দে, পাল উড়াইয়া দে ছলছলাইয়া চলুক রে নাও মাঝ-দইরা দিয়া চলুক মাঝ-দইরা দিয়া (হে) হায়রে, উরালি বিরালি বাওয়ে নাওয়ের বাদাম নড়ে হায়রে, উরালি বিরালি বাওয়ে নাওয়ের বাদাম নড়ে আথালি পাথালি পানি ছলাৎ... আথালি পাথালি পানি ছলাৎ ছলাৎ চলে রে আরে খল খলাইয়া হাইসা উঠে বৈঠার হাতল চাইয়া হাসে, বৈঠার হাতল চাইয়া (হে) নাও ছাড়াইয়া দে, পাল উড়াইয়া দে ছলছলাইয়া চলুক রে নাও মাঝ-দইরা দিয়া চলুক মাঝ-দইরা দিয়া (হে) নাও ছাড়াইয়া দে, পাল উড়াইয়া দে ছলছলাইয়া চলুক রে নাও মাঝ-দইরা দিয়া চলুক মাঝ-দইরা দিয়া (হে) ঢেউয়ের তালে পাওয়ের ফাঁকে নাওয়ের বাদাম কাঁপে ঢেউয়ের তালে পাওয়ের ফাঁকে নাওয়ের বাদাম কাঁপে দুরদুরাইয়া মাপে তুফান রোজ তুফান মাপে, মাপে রোজ তুফান মাপে তিরলি তিরলি কুলে ভ্রমর-ভ্রমরী খেলে রে হায়রে, তিরলি তিরলি কুলে ভ্রমর-ভ্রমরী খেলে বাদল উদালি খালে পানিতে জমিতে হেলে রে আয়রে, ঝিলকিনকাইয়া খালর পানি নাচে থৈইয়া থৈইয়া পানি নাচে থৈইয়া থৈইয়া (হে) নাও ছাড়াইয়া দে, পাল উড়াইয়া দে ছলছলাইয়া চলুক রে নাও মাঝ-দইরা দিয়া চলুক মাঝ-দইরা দিয়া (হে) নাও ছাড়াইয়া দে, পাল উড়াইয়া দে ছলছলাইয়া চলুক রে নাও মাঝ-দইরা দিয়া চলুক মাঝ-দইরা দিয়া (হে) মাঝ-দইরা দিয়া চলুক মাঝ-দইরা দিয়া (হে) শামলি ধানের শ্যামলা বনে হইলদা পঙ্খি ডাকে শামলি ধানের শ্যামলা বনে হইলদা পঙ্খি ডাকে চিকমিকাইয়া হনুর তুফান সইষ্যা ক্ষেতের ফাঁকে ফাঁকে সইষ্যা ক্ষেতের ফাঁকে সোনালি রূপালি রঙে রাঙা হইলো নদী আয়রে, সোনালি রূপালি রঙে রাঙা হইলো নদী মিতালী পাতাইতাম মুই মনের মিতা পাইতাম যদি রে আয়রে, ছলছলাইয়া চলুক রে নাও মাঝ-দইরা দিয়া চলুক মাঝ-দইরা দিয়া (হে) নাও ছাড়াইয়া দে, পাল উড়াইয়া দে ছলছলাইয়া চলুক রে নাও মাঝ-দইরা দিয়া চলুক মাঝ-দইরা দিয়া (হে) নাও ছাড়াইয়া দে, পাল উড়াইয়া দে ছলছলাইয়া চলুক রে নাও মাঝ-দইরা দিয়া চলুক মাঝ-দইরা দিয়া (হে) মাঝ-দইরা দিয়া চলুক মাঝ-দইরা দিয়া (হে) মাঝ-দইরা দিয়া চলুক মাঝ-দইরা দিয়া (হে) মাঝ-দইরা দিয়া চলুক মাঝ-দইরা দিয়া Shamsud Doha Motin পেজ থেকে নেওয়া

সোনা বন্ধু রে কোন দোষেতে যাইবা ছাড়িয়া

লিরিক: সোনা বন্ধু রে কোন দোষেতে যাইবা ছাড়িয়া আমি কাইন্দা কাইন্দা হইলাম সারা কেবল তোমার লাগিয়া সুখ বসন্ত দিলো রে দেখা আর ত যৌবন যায়না রাখা আমি আছি বন্ধু তোমার আশায় চাইয়া পীরিত কইরা এই ফল হইল জগতে কলঙ্ক রইলো গো কেবল রইলো বন্ধু তোমার লাগিয়া যে না দেশে যাইবা রে তুমি সে না দেশে যাবো আমি গো খঞ্জন পক্ষী হইয়া করবো আমি দেখা কন্ঠেঃ আব্বাস উদ্দিন

শুভ জন্মদিন ভাওয়াইয়া সম্রাট আব্বাস উদ্দিন আহমেদ / ও ঢেউ খেলে রে

শুভ জন্মদিন ভাওয়াইয়া সম্রাট আব্বাস উদ্দিন আহমেদ /Abbasuddin Ahmed (27 October 1901 – 30 December 1959) ও ঢেউ খেলে রে ও ঢেউ খেলে রে ঝিলমিল সায়রে ও ঢেউ খেলে আমার শ্রীগুরু ছোঁয়ায় নাও কেমন যাবে মারা ও ঢেউ খেলে ঢেউয়ের আরি ঢেউয়ের বাড়ী ঢেউয়ের কারখানা ও ভাই ঢেউয়ের ই কারখানা সেই ঢেউ চিনিয়া ধ‌ইরো পাড়ি ও মন মাঝি কানা ও ঢেউ খেলে রে। ষোলো না বত্তৃষের ঘর ভাই ঢেউ খেলে তার নিচে ও ভাই ঢেউ খেলে তার নিচে আমার দয়াল গুরু বইসা আছেন পালগুরার ওই নিচে ও ঢেউ খেলে রে।

Run To You - Live at Slane Castle, Ireland.mp3

Followers